দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট খেলছে বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড। ক্রাইস্টচার্চের সবুজ মাঠে গড়িয়েছে ম্যাচটি। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে দুই দলের যত রেকর্ড।
শূন্য (০)
মাহমুদুল হাসান জয়ের ইনজুরিতে অভিষেক হয়েছিল মোহাম্মদ নাঈমের। রানের খাতা খোলার আগেই আউট হন এই অভিষিক্ত ব্যাটার। শূন্য রানে আউট হওয়া ২৫তম বাংলাদেশি ব্যাটার নাঈম। ইনিংস ওপেন করতে নেমে বাংলাদেশের তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে অভিষেকে শূন্য রানে ফিরলেন তিনি।
১
টম ল্যাথাম ষষ্ঠ কিউই অধিনায়ক হিসেবে ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান বাংলাদেশের বিপক্ষে। তবে তার ২৫২ রানের অনবদ্য ইনিংস ছাড়িয়ে গেছেন পূর্বের অধিনায়কের ইনিংস। এর আগে স্টিফেন ফ্লেমিং ২০০৪ সালে চট্টগ্রামে ২০২ রান করেছিলেন।
২
টম ল্যাথামের টেস্টে সর্বোচ্চ রান ২৬৪। মাত্র ১২ রানের জন্য নিজেকে ছাড়িয়ে যেতে পারেননি এই কিউই ওপেনার। তবে তিনি ফ্লেমিংয়ের পর দ্বিতীয় নিউজিল্যান্ড ব্যাটার হিসেবে দুটি ২৫০ রানের ইনিংস খেললেন।
ল্যাথাম ও ডেভন কনওয়ে দুজনই পেয়েছেন শতকের দেখা। প্রথম ইনিংসে প্রথম তিন টপ অর্ডার ব্যাটারদের মধ্যে দুটি ১০০ রানের ইনিংস নিউজিল্যান্ডের মাটিতে পঞ্চমবার। সর্বশেষ ঘটেছিল ২০১৩ সালে।
৩
সুনীল গাভাস্কার (৪), জর্জ হেডলি (৪), কোনরাড হান্টে (৩), ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যানের (৩) পর কনওয়ে পঞ্চম ব্যাটার যার প্রথম ৫ টেস্টের ক্যারিয়ারে তিনটি শতক আছে।
৫
প্রথম ইনিংসে পঞ্চম উদ্বোধনী ব্যাটার হিসেবে ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পেলেন ল্যাথাম। ১৯৯৭ সালে সর্বশেষ নিউজিল্যান্ডের মাটিতে ইনিংস উদ্বোধন করতে নেমে ম্যাচের প্রথম ইনিংসে ডাবল সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন ব্রায়ান ইয়াং।
২১৫
টম ল্যাথাম ও ডেভন কনওয়ে দ্বিতীয় উইকেটে যোগ করেছেন ২১৫ রান। এটি বাংলাদেশের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড। এর আগের রেকর্ডটিও বাংলাদেশের বিপক্ষে। বে ওভালে প্রথম টেস্টে কনওয়ে ও উইল ইয়াংয়ের রেকর্ড ছিল সেটি।
২৫২
ক্রাইস্টচার্চে কিউইদের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত স্কোর ২৫২। টম ল্যাথামের আগে ২০২১ সালে কেন উইলিয়ামসন পাকিস্তানের বিপক্ষে ২৩৮ রান করেছিলেন।
৩০০
ট্রেন্ড বোল্ট চতুর্থ নিউজিল্যান্ড বোলার হিসেবে টেস্টে ৩০০ উইকেট পেয়েছেন। তার ম্যাচসংখ্যা ৭৫। নিউজিল্যান্ডের হয়ে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি বাকি তিনজন হলেন রিচার্ড হ্যাডলি (৪৩১), ড্যানিয়েল ভেট্টোরি (৩৬১) ও টিম সাউদি (৩২৮)।
৬৭.৫৬
প্রথম ইনিংসে কিউই অধিনায়ক টম ল্যাথাম ব্যাটিং করেছেন ৬৭.৫৬ স্ট্রাইক রেটে। সেঞ্চুরি পার করা ইনিংসগুলোর মধ্যে এটিই তার সবচেয়ে দ্রুতগতির।
৪/১১
১১ রানে বাংলাদেশ হারায় প্রথম ৪ উইকেট। নিউজিল্যান্ডের মাটিতে এর আগে এত কম রানে চার উইকেট হারায়নি বাংলাদেশ।