বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রিয় ফরম্যাট ওয়ানডে। বাংলাদেশের নির্বাচকরা ইতিমধ্যে বিপিএল শেষ করে দলে ফিরে আসা সমস্ত সিনিয়র খেলোয়াড়দের নিয়ে দলকে সাজিয়েছেন।
আফগানিস্তান এই বছর শুধুমাত্র একটি দ্বিপাক্ষিক ওয়ানডে সিরিজ খেলেছে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে। এর আগে খেলেছিল ২০২১ সালের জানুয়ারিতে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে।
আফগানিস্তানের ক্রিকেটাররা বিপিএলে নিয়মিত। এই মৌসুমের টুর্নামেন্টে মিনিস্টার গ্রুপ ঢাকা দল শুধুমাত্র আফগান খেলোয়াড়কে তাদের বিদেশি বাছাই হিসেবে বেছে নিয়েছে।
সফরকারীদের সাথে দেশে আগেই থাকা মোহাম্মদ নবী যুক্ত হয়েছেন। এটি তাদের ৩০ ওভারের স্পিন ভরসা (রশিদ খান এবং মুজিব-উর-রহমানের সাথে)। মুজিব নিজের সম্পর্কেও যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী থাকবেন। গত সপ্তাহে ফরচুন বরিশালকে বিপিএল ফাইনালে যেতে সাহায্য করেছে। হাশমতুল্লাহ শাহিদি, রহমত শাহ এবং নাজিবুল্লাহ জাদরান মিডল-অর্ডারের ভরসা। রহমানুল্লাহ গুরবাজ দলকে দারুণ শুরু এনে দিতে পারবেন।
বাংলাদেশের সাকিব আল হাসান এবং মুশফিকুর রহিম ফিরে এসেছেন, যা মিডল অর্ডারের জন্য ভরসার জায়গা। বল হাতে থাকবেন সাকিব ও মেহেদি হাসান মিরাজ, পেস আক্রমণের নেতৃত্ব দেবেন তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান।
বাংলাদেশ সম্ভাব্য একাদশ
লিটন দাস, তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম (উইকেটরক্ষক), মাহমুদুল হাসান জয়/ইয়াসির আলী, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, আফিফ হোসেন ধ্রুব, মেহেদি হাসান মিরাজ, শরিফুল ইসলাম, তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান।
আফগানিস্তান সম্ভাব্য একাদশ
রহমানুল্লাহ গুরবাজ (উইকেটরক্ষক), রিয়াজ হাসান, রহমত শাহ, হাশমতুল্লাহ শাহিদি (অধিনায়ক), নজিবুল্লাহ জাদরান, মোহাম্মদ নবী, রশিদ খান, মুজিব-উর-রহমান, ইয়ামিন আহমেদজাই, ফরিদ আহমদ ও ফজল হক ফারুকী।