আফিফ যখন ব্যাট করতে নামেন, তখন দলের অন্য ব্যাটাররা প্রোটিয়া পেসারদের সামনে খাবি খাচ্ছিলেন। চাপের মধ্যে পড়লেও শুরু থেকেই সাবলীল ব্যাটিং করতে থাকেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। যার পুরস্কারও পেয়ে গেছেন তিনি। দেখা পেয়েছেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ওয়ানডে ফিফটির।
ফেব্রুয়ারিতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাত্র ২৮ রানে ৫ উইকেট পড়ার পর উইকেটে এসে ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটি হাঁকিয়েছিলেন আফিফ। আজ জোহানেসবার্গের ওয়ান্ডারার্সে পঞ্চম উইকেটের পতন হয় ৩৪ রানে। সেখান থেকে ব্যাটিংয়ে নেমে একের পর একে দৃষ্টিনন্দন শটে দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নিলেন তিনি।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৪১ ওভার শেষে বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ১৫১ রান। আফিফ হোসেন ধ্রুব ৬০ ও মেহেদি হাসান মিরাজ খেলছেন ২৩ রান নিয়ে।
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে পাওয়ার প্লের দশ ওভারে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেছিলেন প্রথম তিন ব্যাটার তামিম ইকবাল (১), সাকিব আল হাসান (০) ও লিটন দাস (১৫)। পরে বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি মিডলঅর্ডারের দুই ব্যাটার ইয়াসির আলি রাব্বি (২) এবং মুশফিকুর রহিমও (১১)।
সেখান থেকে ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে ৬০ রান যোগ করেছেন আফিফ ও রিয়াদ। কিন্তু রিয়াদ ২৫ রান করে শামসির বলে বিদায় নিলে ভাঙ্গে এই জুটি। এরপর সপ্তম উইকেট জুটিতে এ দুজন মিলে যোগ করে ফেলেছেন আরও ৫৭ রান।
দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে রাবাদা নেন ৩টি উইকেট। এছাড়া এনগিদি, পারনেল ও শামসি নেন ১টি করে উইকেট।