প্রথম রাউন্ডের দেখায় ভারতের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে মাত্র ৩৬ রানেই গুটিয়েছিল থাইল্যান্ড। দ্বিতীয় ম্যাচে সুযোগ পেয়ে তাই ভারতীয়দেরকেই ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছিল থাই মেয়েরা। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা ভারতের ইনিংস থেমেছে ৬ উইকেটে ১৪৮ রানে।
বৃহস্পতিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতে কিছুটা চাপে ছিল ভারত। ভারতীয়দের উপর নিজেদের শক্তির সর্বস্বটা দিয়েই খেলা শুরু করেছে থাইল্যান্ড। তাই তো পাওয়ার প্লেতে এক উইকেট হারিয়ে ৪৭ রান তোলে ভারত।
দলীয় ৩৮ রানে স্মৃতি মান্ধানা ফেরার পর অবশ্য ভারতীয় ব্যাটাররা কখনই উইকেটে নিয়মিত হতে পারেননি। ব্যতিক্রম হিসেবে ক্রিজে ছিলেন শেফালি ভার্মা। তার ব্যাট থেকেই দলীয় সর্বোচ্চ ৪২ রান আসে।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ হারমানপ্রিত কাউর করেন ৩৬ রান। কিছু হারানোর নেই, মনোভাবে ব্যাটিংয়ে নামা থাইল্যান্ড কখনই ম্যাচে পিছিয়ে ছিল না। বারংবার ভারতীয় ব্যাটারদের উপর প্রভাবে বিস্তারে মরিয়া ছিল তারা।
ফল অবশ্য স্পষ্ট, থাই অধিনায়ক ম্যাচে ব্যবহার করেছেন ৭ বোলার। এর মধ্যে তিন জনের ইকোনমি রেট ছিল ছয় কিংবা তার চেয়ে কম। ছোট্ট এই পরিসংখ্যানই প্রমাণ করে শক্তির ব্যবধান বহুগুণ হলেও লড়াইয়ের মানসিকতায় অনেকটাই এগিয়ে থাই মেয়েরা।
থাইল্যান্ডের হয়ে তিন উইকেট শিকার করেন সোরনারিন টিপুচ। তিনি ২৪ রান খরচায় নেন ৩ উইকেট। ভারতের তিন গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার শেফালি ভার্মা, হারমানপ্রিত কাউর ও রিচা ঘোষকে ফিরিয়েছেন তিনি। অন্য থাই মেয়েদের চেয়ে এখানেই অনেকটা এগিয়ে টিপুচ।





































