ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামের যে ফার্মেসি থেকে নাপা সিরাপ কেনা হয়েছিল, সেখান থেকে জব্দ করা বাকি সিরাপ পরীক্ষায় মান সঠিক পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
সোমবার (১৪ মার্চ) মহাখালীতে অধিদপ্তরের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফ।
অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, “ওই দোকান থেকে একই ব্যাচের (ব্যাচ নম্বর-৩২১১৩১২১) আটটি সিরাপ জব্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে তিনটি পরীক্ষা করে এ ফলাফল পাওয়া গেছে।
মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, “আটটি বোতলের সবগুলোতেই ফল পজিটিভ এসেছে। এসব সিরাপে ক্ষতিকর কিছু পাওয়া যায়নি।”
মারা যাওয়া শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত ওষুধটি তাহলে নকল ছিল কি না? এমন প্রশ্নে মহাপরিচালক বলেন, “দুই শিশু মারা যাওয়ার পর ব্যবহৃত ওষুধটি পুলিশের সিআইডিতে চলে গেছে। সেখানে ফরেনসিক ল্যাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর প্রতিবেদন এলে জানা যাবে শিশুদের মৃত্যুর পেছনে ওই সিরাপের কোনো ভূমিকা ছিল কি না।”