• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

প্রাণী বৈচিত্র্য পর্যবেক্ষণমূলক ইভেন্ট আয়োজিত


জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
প্রকাশিত: নভেম্বর ১২, ২০২২, ০৯:৫০ এএম
প্রাণী বৈচিত্র্য পর্যবেক্ষণমূলক ইভেন্ট আয়োজিত

ঢাকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে প্রাণী বৈচিত্র্য পর্যবেক্ষণমূলক একটি ইভেন্ট আয়োজন করা হয়েছে।

শুক্রবার (১১ নভেম্বর) ঢাকার জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশের প্রাণিবিদ্যাবিষয়ক সর্ববৃহৎ অনলাইন প্লাটফর্ম ‘জুয়োলজি-প্রাণিবিদ্যা’ এই ইভেন্টের আয়োজন করে।

ইভেন্টে এক্সপার্ট হিসেবে ছিলেন বন্যপ্রাণী পরিবেশবিদ আশিকুর রহমান সমী। সমন্বয় করেন প্রাণিবিদ্যা প্লাটফর্মের মডারেটর এবং ডিভিশনাল কো-অর্ডিনেটর মোস্তফা আদনান।

ইভেন্টে প্রায় ৪ ঘণ্টা উদ্যান ঘুরে ঘুরে পাখিদের আচরণ-বিচরণ পর্যবেক্ষণ করা হয়। এ সময় ৩০ প্রজাতির প্রজাপতি, ১৬ প্রজাতির ফড়িং, ৬ প্রজাতির সূচ ফড়িং, ৩ প্রজাতির উভচর, ২ প্রজাতির সরীসৃপ, ৩৮ প্রজাতির পাখি ও ২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণীর দেখা মেলে।

ময়না, পাতি শালিক, ঘুঘু, ভুবন চিল, বেনে বউ/হলদে পাখি, টুনটুনি, হরিয়াল, মৌটুসি, সবুজ টিয়া, সবুজ ঘুঘু, পানকৌড়ি, গো শালিক, বাংলা কাঠঠোকরা, ঝুটি শালিক, বনচড়ুই, তিলা ঘুঘু, বসন্ত বাউরি, পেঁচা, হাড়িচাচা, খঞ্জন, মাছরাঙা, ফিঙে ছিল দেখা পাখিদের মধ্যে অন্যতম।

এছাড়া এক প্রজাতির কচ্ছপ, সবুজ ব্যাঙ, কটকটি ব্যাঙ  ছিল উভচর সরীসৃপ প্রাণীদের মধ্যে। ইরাবতী কাঠবিড়ালি ও দাগী কাঠবিড়ালি ছিল ছিল স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে অন্যতম।

Link copied!