বিশ্বের ‍‍সেরা সুন্দরী পুলিশ যারা

সুন্দরের সংজ্ঞা কী? কী এর মাপকাঠী? অনেকের মতে, বাইরের সৌন্দর্যের চেয়ে ভেতরের সৌন্দর্যই বড়। আবার অনেকে বাহির আর ভেতরের সৌন্দর্য দুটোই খুঁজে বেড়ায়। তবে প্রথম দর্শণে যাকে ভালো লাগে সেই তো সুন্দরী। সুন্দর মুখের অধিকারী, চালচলনে আভিজাত্যের ছোঁয়া থাকলে দৃষ্টির নান্দনিকতা পায় যায়। যা সৌন্দর্যের মূল শর্ত।

বিশ্ব জুড়ে সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা হয়। হাজার হাজার সুন্দরী এসব প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। প্রতিযোগিতা হয়। সেরার লড়াইয়ে বিজয়ী হয় একজন। বিশ্বের সেরা সুন্দরীর খেতাব জিতে নেন। সেই সুন্দরী সৌন্দর্যের পাশাপাশি নিজের ক্যারিয়ারকেও আমলে রাখেন। সবকিছুতেই সামঞ্জস্য করেই জীবনকে সাজিয়ে নেন সেরা সুন্দরীরা। হয়তো এটাই সুন্দরীর বিশেষ গুণ। 

সৌন্দর্য মানে শুধু লাজুক, মৌনতা, গ্ল্যামারাস লুক হবে-এমনটাই চিন্তা হয়। কিন্তু সেই সুন্দরী নারী যদি পুলিশের পোশাকে আড়ালে থাকে তবে কেমন হবে। মানে সুন্দরী পুলিশ দেখলে কি আপনার চোখ ফিরে যাবে। নাকি নিজেই সেই পুলিশের কাছে ধরা দিবেন। সিনেমার দৃশ্যে এমনটা দেখা যায় প্রায়ই। সুন্দরী পুলিশের প্রেমে পড়ে যায় ছবির নায়ক। এরপর প্রেম আর গল্প এগিয়ে যাওয়া। এমনটা যদি বাস্তবে হয়। বলুন তো কেমন হবে!

বিশ্বের সুন্দরী পুলিশদের ছবি ইতোমধ্যে নেটদুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যা দেখে আপনারও ইচ্ছে হবে প্রেমটা এবার হোক পুলিশের সঙ্গেই। হয়তো জেনে শুনেই ছোট অপরাধ করে সুন্দরী পুলিশের হাতে হাতকড়া পরতে মন চাইবে।

সম্প্রতি নেটদুনিয়ায় ভাইরাল হওয়া বিশ্বের কয়েকজন সুন্দরী পুলিশের খবর জানাব এই আয়োজনে। 

ডায়ানা রামিরেজ 

ডায়ানা রামিরেজ, কলোম্বিয়ার মেডেলিনের বাসিন্দা। পেশায় পুলিশ। বিউটি উইথ ব্রেইন, এই উক্তিটির সঙ্গে একদম মানানসই তিনি। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডায়ার বিশাল ‘ক্রেজ’। ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে তার ফলোয়ার সংখ্য়া প্রায় ৪ লাখ। শুধু তাই নয়, ডায়ানাকে পৃথিবীর সেরা সুন্দর মহিলা পুলিশের খেতাব দেওয়া হয়েছে। সাক্ষাৎকারে ডায়ানা জানান, পুলিশের পেশায় থেকে  তিনি আনন্দিত। নতুন করে কোনও পেশা বেছে নেওয়ার সুযোগও পেলে তিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করতে আবারও পুলিশ হতে চান।

সাশা হেনরি 

জামাইকার বাসিন্দা সাশা হেনরি। তিনিও পুলিশ অফিসার। অন্যদিকে মিস জামাইকা ২০১৭-এর অন্যতম প্রতিযোগী তিনি।

হ্যালে ড্রু

হ্যালে ড্রু টেক্সাসের বাসিন্দা। তিনিও পুলিশ অফিসার। টেক্সাস শেরিফ ডিপার্টমেন্টে কর্মরত রয়েছেন। পথে যারাই তাকে কর্মরত অবস্থায় পেয়েছেন সবার চোখই আটকে গেছে এই সুন্দরীর দিকে।

সামান্থা সেপুলভেদা 

সামান্থা একজন মডেল। এর আগে তিনি পুলিশে কর্মরত ছিলেন। ২০১৩ সালে সামান্থার এক বন্ধু একটি ফ্যাশন শো-তে নিমন্ত্রণ জানান। সেখানে সামান্থা সুইম স্যুট ও অন্তর্বাস পরে মডেলিং করেন। এরপরই মডেল হিসেবে তার আত্মপ্রকাশ ঘটে। ২০১৮ সালে তার ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলের ফলোয়ার সংখ্যা ছিল প্রায় ৩ লাখ!

 রিয়ানা কোনার

আমেরিকার বাসিন্দা রিয়ানা কোনার। স্থানীয়রা এই সুন্দরীর কাজ ও রূপের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তাকে ‘রণক্ষেত্রের বার্বি’বলেও ডাকেন অনেকে।

সূত্র:পোস্টটোস্ট