• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, ৯ শাওয়াল ১৪৪৫

আর্জেন্টিনার ঐতিহ্যবাহী খাবার


ঝুমকি বসু
প্রকাশিত: নভেম্বর ২২, ২০২২, ০৩:২১ পিএম
আর্জেন্টিনার ঐতিহ্যবাহী খাবার

‘আর্জেন্টিনা’ বললেই যে নামটা বর্তমানে প্রথমে আসে তা হলো ‘মেসি’। তবে এর আগে ফুটবল জাদুকর ম্যারাডোনা আমাদের আর্জেন্টিনার সাথে জড়িয়ে নিতে ভূমিকা রাখেন। ম্যারাডোনা, বাতিস্তুতা, ক্যানেজিয়া বা মেসির দেশ আর্জেন্টিনার ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে চান? আজ রইলো আর্জেন্টিনার ঐতিহ্যবাহী ৫টি খাবার।

আসাদো
আর্জেন্টিনার জাতীয় খাবার আসাদো। বিভিন্ন প্রাণীর মাংস বারবিকিউ করে এ খাদ্য তৈরি করা হয়। ঘরোয়া আয়োজন কিংবা সামাজিক উৎসবগুলোতে আসাদো একটি জনপ্রিয় খাবার।

মিলানিসাস
পশুর উরুর মাংস, আলুর পেস্ট, চিজে তৈরি এই খাদ্যটি খুবই জনপ্রিয় আর্জেন্টিনায়। ধারণা করা হয় ইতালির অভিবাসীরা সর্বপ্রথম দক্ষিণ আমেরিকায় এই খাবারের প্রচলন করে। বিভিন্ন উৎসবে মিলানিসাসে আপ্যায়ন করা হয়। আর্জেন্টিনার রেস্তোরাঁগুলোতেও এটি পাওয়া যায়।

মাটাম্বরে
এই খাবারের নামটি এসেছে “matar el hambre” থেকে, যার অর্থ কারো ‘ক্ষুধাকে নিবৃত করতে পারে যা’। মাংস পাতলা করে ফালি করে কেটে তা দিয়ে শাক-সবজি, পেঁয়াজ, গাজর কুঁচি, সিদ্ধ ডিম ইত্যাদি প্যাঁচিয়ে মাংস সেদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত তাপে রান্না করা হয়। দুপুরের কিংবা রাতের খাবারে এটা পরিবেশন করা হয়।

ইমপানাদা
ইমপানাদা দেখতে অনেকটা আমাদের পুলি পিঠার মতোই। মাংসপুলি বা সবজিপুলির সাথে এটার বেশ মিল রয়েছে। মাংস, সবজি, পনির একসাথে কিমা করে রুটি দিয়ে পেঁচিয়ে তেলে ভাজা হয়। বিভিন্ন পার্টি বা উৎসবে ইমপানাদা পরিবেশন করা হয় অতিথিদের জন্য।

সাবমেরিনো
হ্যাঁ, সাবমেরিনো মানে সাবমেরিনই। তবে যখন এটা আর্জেন্টিনার খাবার দোকানে বলা হবে তখন সেটা বোঝাবে গরম দুধে নানা স্বাদের চকলেট মিশিয়ে তৈরি একধরণের ড্রিঙ্কস। এটি আর্জেন্টিনায় খুব জনপ্রিয় পানীয়। মূল খাবারের পর এটি পরিবেশন করা হয়।

Link copied!