• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

শীতে বিয়ে করলেই ৫ সুবিধা


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: নভেম্বর ১২, ২০২২, ০৫:২১ পিএম
শীতে বিয়ে করলেই ৫ সুবিধা

পাত্র-পাত্রীর পছন্দের পালা শেষ। এখন শুধু বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক হবে। কোনওভাবেই গরমের মৌসুমে বিয়ের দিন ঠিক করা যাবে না। কারণ শীতের বিয়ে মানেই আরামদায়ক। এই ধারণা নতুন কিছু নয়। তাই তো শীতকে বিয়ের মৌসুম বলা হয়। নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শীতের সময়টাতে বিয়ের ধুম পড়ে। উত্সব আয়োজনে যেমন সুবিধে হয় এই সময়। তেমনই পোশাক আর সাজসজ্জাও করা যায় মন ভরে। তাছাড়া আরও বেশ কিছু সুবিধা উপভোগ করা যায় এই সময়। কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে এই সময় চলুন জেনে আসি_

পরিশ্রমে কমতি

বিয়ে শুধুই পারিবারিক অনুষ্ঠানই নয়, এটি সামাজিক অনুষ্ঠান। বিয়েবাড়ির আয়োজনে নানা অনুষ্ঠান হয়। এসব অনুষ্ঠান আয়োজনে ঝক্কি ঝামেলাও কম নয়। অতিথিদের খাওয়া-দাওয়া, কেনাকাটা সবকিছুতেই থাকে হাড়ভাঙা পরিশ্রম। শীতের সময় বিয়ের আয়োজন করলে এই পরিশ্রম ততটা কষ্টের হয় না। গরমে হাপিয়ে উঠার শঙ্কাও থাকে না। ফলে শরীর সুস্থ থাকে।

সাজগোজ

বিয়ে মানেই নববধূর সাজ। এখন কনের সাজে হাজার টাকা খরচ হয়। এই সময় বিয়ের মৌসুম হওয়ায় ‘ব্রাইডাল মেকআপ’এর প্যাকেজের ছাড় থাকে বিভিন্ন পার্লারে। এতে অল্প খরচে ভালো সাজের সুযোগ মেলে। এছাড়াও শীত ভাব থাকায় মুখের ও গলার মেকআপ গলে নষ্ট হওয়ার ভয়ও থাকে না। তাই বলা যায়, শীতে বিয়ের মেকআপে কোনও চিন্তাই থাকে না।

বাহারি ফুল

বিয়ের বাড়ির সাজে বাহারি ফুল লাগে। শীতকালই বাহারি ফুলের জন্য সেরা সময়। এই শীতের  গাঁদা, চন্দ্রমল্লিকা, রজনীগন্ধা ও ডালিয়াসহ একাধিক বাহারি ফুল পাওয়া যায়। তাই এই সময় টাটকা ফুল পাওয়া যায় চারদিকে। তাই কৃত্রিম ফুলের উপর ভরসা না করলেও হয়। বিয়ের ফুলেল গহনা, স্টেজের সাজ সবকিছুতেই টাকটা ফুলের সুবাস থাকে।

খাওয়া দাওয়া

শীতে বিয়ের খাওয়া দাওয়াতেও আরাম রয়েছে। গরমের ভাব না থাকায় অস্থিরতা কম হয়। খাবারে হজমের সমস্যাও হয় না। তাছাড়া বিয়েবাড়ি মানেই নানা খাবারের সম্ভার। শীতকালে নানা ধরণের পিঠারও আয়োজন করা যায়। অতিথিরা পেট ভরে খেতে পারে।

বিদ্যুৎ খরচ

শীতকালে বাড়িতে আবহাওয়া ঠাণ্ডা থাকে। তাই এই সময় ফ্যান বা এসির প্রয়োজন হয় না। বিদ্যুতের খরচও কম হয়। অতিরিক্ত বিল নিয়ে চিন্তাই করতে হয় না।

Link copied!