গায়ের জোরে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির চেয়ারে বসেছে নিপুণ। ইচ্ছা করেই সে এমন করছে। আমাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হলো। কাঞ্চন ভাইয়ের সঙ্গে কথা হলো ২১ জন সদস্য নিয়ে বসব। হঠাৎ করেই তারা অবৈধ কাজ শুরু করলো বলে অভিযোগ করেছেন চিত্রনায়ক জায়েদ। সোমবার (৭ জানুয়ারি) হাইকোর্টে রিট আবেদনের পর সাংবাদিকদের এসব অভিযোগ করেন জায়েদ খান।
চিত্রনায়ক জায়েদ খানের রিটের প্ররিপ্রেক্ষিতে আপিল বোর্ডে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বাতিলের আদেশ স্থগিত করে হাইকোর্ট। একই সঙ্গে নিপুণের সাধারণ সম্পাদক পদ স্থগিত করা হয়েছে।
জায়েদ খান বলেন, ‘‘আমি সুষ্ঠ সুন্দর নির্বাচনে জয় লাভ করেছি। যত অভিযোগ নিপুণ আক্তার করেছে সবগুলোই অবৈধ। নিজের মতো মনগড়া। এমনকি হত্যামামলায়ও আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হয়।”
আপিল বিভাগের আর কোনও অস্তিত্ব নেই মনে করেন জায়েদ। তিনি বলেন, “যখন ২৮ জানুয়ারি শিল্পী সমিতির নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলে আমাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হলো, তখন ২৯ জানুয়ারি নিপুণ ফলাফলের বিরুদ্ধে আপিল করল। সে অনুযায়ী আপিল বোর্ড পুনরায় ভোট গণনা করলো। তারপর তারা (নিপুণ) ফল মেনে নিয়ে সাক্ষর দিয়ে চলে গেল। এরপর ৩০ তারিখে চূড়ান্ত ফলাফলের পর আপিল বিভাগ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী আপিল বিভাগের আর কোনও অস্তিত্ব নেই। এরপর সোহানুর রহমান সোহান অবৈধভাবে একটি চিঠি সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে।
ভোট টাকা দিয়ে কেনা হয়নি জানিয়ে জায়েদ বলেন, শিল্পীদের টাকা দিয়ে কেনা যায় না। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে। নিপুণ কিভাবে শিল্পীদের ছোট করে ।